রবিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:৪৭ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
সংসদে নারীর জন্য ১০০ আসন চান বদিউল আলম মজুমদার রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে প্রতিবেশীদের আশানুরূপ সমর্থন পায়নি বাংলাদেশ ২৮ বছরে প্রথমবার কলকাতার বইমেলায় নেই বাংলাদেশ বাচ্চারা জীবন দেয় আর মুরব্বিরা পদ ভাগাভাগি করেন : হাসনাত পল্লবীতে দুই শিশুপুত্রকে হত্যার পর বাবার আত্মহত্যার চেষ্টা ‘রোহিঙ্গা সঙ্কট নিয়ে আলোচনায় প্রত্যাশিত অগ্রগতি নেই’ যে কারণে অপহরণ করা হয় আজিমপুরের সেই শিশুকে উত্তরবঙ্গের ৩ বিভাগে কি একজনও যোগ্য লোক নেই : সারজিস তিন শূন্যের ধারণার ওপর ভিত্তি করে পৃথিবী গড়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার কেউ যেন অর্থপাচার না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করে যাবো : অর্থ উপদেষ্টা
কপিলের ইস্তফা : সমস্যা বাড়ল শাস্ত্রীর…..!

কপিলের ইস্তফা : সমস্যা বাড়ল শাস্ত্রীর…..!

স্বদেশ ডেস্ক: স্বার্থের সংঘাতের অভিযোগ ওঠার পাঁচদিনের মধ্যেই বিসিসিআইয়ের ক্রিকেট উপদেষ্টা কমিটি থেকে পদত্যাগ করলেন কপিল দেব। কদিন আগেই যে কমিটি ভারতীয় দলের কোচ বেছে নিয়েছিল, সেই কমিটি এবার কার্যত অকেজো হয়ে গেল। আগেই কমিটির এক সদস্য শান্তা রঙ্গস্বামী পদত্যাগ করেছেন। তিন সদস্যের কমিটির অপর সদস্য অংশমান গায়কোয়াড়। কপিল দেবই কমিটির নেতৃত্বে ছিলেন। তাঁর পদত্যাগের ফলে কমিটির ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন উঠে গেল।
বিসিসিআইয়ের প্রশাসক প্যানেলের প্রধান বিনোদ রাইয়ের কাছে মেল মারফত নিজের পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দেন কপিল দেব। নিজের পদত্যাগপত্রে কপিল লেখেন, “উপদেষ্টা কমিটির হয়ে কাজ করতে পেরে আমার খুবই ভাল লেগেছে। ভারতীয় দলের কোচ নির্বাচন খুবই গুরুত্বপূর্ণ কাজ। আমি এই কমিটি থেকে পদত্যাগ করছি।” পদত্যাগের পর সংবাদমাধ্যমকে কপিল বলেন, “আমার অন্য পরিকল্পনা আছে। তাই এই কমিটি থেকে পদত্যাগ করছি। উপদেষ্টা কমিটির মিটিং বছরে দু’বার হয়। তাই, স্বার্থের সংঘাতের অভিযোগ কীভাবে উঠল তা ভেবে পাচ্ছি না। এই কমিটির সদস্য হতে পেরে আমি গর্বিত। এই পদে উপযুক্ত লোক পাওয়া খুব কঠিন। কারণ, সবার বিরুদ্ধেই স্বার্থের সংঘাতের অভিযোগ উঠবে। এমনিতেও নির্বাচনের আগে পদত্যাগ করতাম, সেটাই কিছুদিন আগে হত।”
উল্লেখ্য, কপিলদেব-সহ ক্রিকেট উপদেষ্টা কমিটির সদস্যদের বিরুদ্ধে স্বার্থের সংঘাতের নোটিস আনেন বিসিসিআইয়ের এথিক্স অফিসার ডি কে জৈন। মধ্যপ্রদেশ ক্রিকেট এ্যাসোসিয়েশনের সদস্য সঞ্জীব গুপ্তা শাস্ত্রীদের বিরুদ্ধে স্বার্থের সংঘাতের অভিযোগ তোলেন। এর আগে সৌরভ-শচীনদেরও পদত্যাগ করতে হয়েছিল স্বার্থের সংঘাতের অভিযোগ ওঠায়।
অন্যদিকে কপিল পদত্যাগ করায় সমস্যা বাড়তে পারে রবি শাস্ত্রীর। কারণ, এই কমিটিই তাঁকে কোচের পদে নিয়োগ করেছিল। এবার যদি কমিটির সদস্যরা স্বার্থের সংঘাতের অভিযোগ মেনে নেন, বা এই অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হন, সেক্ষেত্রে এই কমিটির সব সিদ্ধান্ত খারিজ করা হতে পারে। সেক্ষেত্রে সাময়িকভাবে ভারতীয় দলের কোচের পদ ছাড়তে হতে পারে শাস্ত্রীকে। যদিও, বিসিসিআই জানিয়ে দিয়েছে, ক্রিকেট উপদেষ্টা কমিটি অবৈধ ঘোষিত হলেও শাস্ত্রীকেই কোচের পদে বহাল রাখা হবে। সেক্ষেত্রে শাস্ত্রীকে আবার আবেদন করতে হতে পারে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..

© All rights reserved © 2019 shawdeshnews.Com
Design & Developed BY ThemesBazar.Com
themebashawdesh4547877